পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিস পেতে গেলে নিত্য যেটি প্রয়োজন তা হল কাজ আর অর্থের যোগান। কারণ এই অতি সাধারণ মানুষগুলির নিত্য খাদ্য তালিকার মধ্যে যা যা লাগে তার অনেকটাই বাজার নির্ভর। খাদ্য ও অর্থ সুরক্ষার সামঞ্জস্য না থাকলে বজবজ-মহেশতলা অঞ্চলের এইসব অনিত্য-প্রয়োজনীয় শিল্পের সঙ্গে যুক্তশ্রমজীবি মানুষগুলি ভাত ফুটোবে কী উপায়ে?

Read more


রেশনে গম দেয়, চালও। বন্ধুদের বাড়িতে খেয়ে দেখেছি, বেশ ভাল খেতে। পয়লা রোজার দিন এই সব বলার কী মানে? গমের সঙ্গে (যদি থাকে) একটু ডাল, সঙ্গে খানিকটা চাল দিয়ে তৈরি করা যায় অপূর্ব এক খাবার। গরিবের খাদ্য। শস্তার দু এক টুকরো মাংস তাতে দিতে পারলে আরও ভাল। না পেলেও চলবে, দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো সয়াবিন চলতে পারে। হ্যাঁ, একটু সহিষ্ণু হয়ে রান্না করতে হয় পদটি। হালিম।

Read more


লকডাউনে গরিব খেটেখাওয়া মানুষের সর্বনাশ হয়েছে, হাতে ভাতে ও মারিতে মরেছে। কাজ খুইয়েছে লাখে লাখে। অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে রাস্তায় হেঁটেছে, রেল লাইনে ট্রেনের তলায় চাপা পড়েছে। ধনী ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা ক্রমাগত ফুলে ফেপে আরো বড়লোক হয়েছে। বিশ্ব জুড়ে দারিদ্র বেড়েছে, বেড়েছে বেকারি। লকডাউনে কি কোভিডে মৃত্যু কমেছে? মনে তো হয় না। এই মৃত্যুর মধ্যে অনেকটাই লকডাউনের বাইপ্রোডাক্ট। অনাহারের হাত থেকে মানুষকে বাঁচাবার জন্য মারির প্রকোপ যতদিন জারি থাকবে ততদিন মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দিতে হবে। অন্তত তিন মাস ৫০০০ টাকা প্রত্যেকের ব্যাংকের খাতায় দিতে হবে। এনরেগায় ২০০ দিনের কাজ দিতে হবে। পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য শহরে সস্তা ঘরের ব্যবস্থা করতে হবে।

Read more